5 Tips for new motorcycle rider

মে 05, 2020

5 Tips for new motorcycle rider

দিনকে দিন রাস্তায় যানবাহনের সংখ্যা বাড়ছে। কিন্তু যে অনুপাতে বাড়ছে যানবাহন সেই অনুপাতে বাড়ছে না দক্ষ চালকের সংখ্যা। এতে বাড়ছে দুর্ঘটনার সংখ্যা।

অনেক সময় দেখা যায় অদক্ষ চালকের কারনে দক্ষ চালক দুর্ঘটনায় পতিত হয়।

যেহেতু আপনি নতুন চালক ও আপনার মত এই রকম নতুন চালক নামছে রাস্তায় সেহেতু আপনাকেই বেশি সজাগ থাকতে হবে।

আজ আমাদের আলোচনার বিষয় বস্তু হল নতুন বাইক চালক দের টিপস নিয়ে। তো চলুন শুরু করা যাক…

# রাইডিং গিয়ার
বাইক চালানোর সময় যথাযথ রাইডিং গিয়ার পরিধান করতে হয়। আপনি কোন বাইক চালাচ্ছেন এটা কোন বিষয় নয়। বর্তমান সময়ে যে কোন বাইক হাইওয়েতে কমপক্ষে ৬০ কিলো মিটার গতিতে চলে। কিন্তু এই গতিতে যদি হাইওয়েতে আপনার একটি এক্সিডেন্ট হয় তবে আপনার বড় ধরনের ইনজুরি হবে এটা নিশ্চিত। অনেকেই যাত্রা বেলায় অবহেলা করে যাত্রার জন্য নির্দিষ্ট ড্রেস পড়তে চান না বা পড়েন না। কিন্তু এই অবহেলাই কিন্তু দুর্ঘটনার ঝুঁকি আরো বাড়িয়ে দেয়। হাইওয়েতে যাত্রা বেলায় জুতা, হেলমেট, গ্লাভস, রাইডিং জ্যাকেট এবং এলবো ও নি গার্ড এগুলো পড়া বাধ্যতামূলক। আপনার যাত্রা যতই ছোট হোক না কেন এগুলো পড়ার বিকল্প নেই। এছাড়া এটাও ঠিক যে রাইডিং গিয়ার খুবই কুল লুকিং। কাজেই এটা নিয়ে অতিরিক্ত মাথা ব্যথার কিছু নেই।

# ধিরে চালানো
আপনি যেহেতু নতুন রাইডার তাই অন্য সবার সাথে হিসেব মিলাতে যাবেন না। অমুকে এই গন্তব্য ২০ মিনিটে পার করছে আমাকেউ করতে হবে, বা গত কাল আমার ৩০ মিনিট লেগেছে দেখি আজ আরেকটু তাড়াতাড়ি করতে পারি কিনা।

বা আমার সামনের রাইডার এই চিপা দিয়ে অনায়াসে চলে গেল আমিও পারবো।

মানে নিজের যোগ্যতার উপরে গিয়ে দক্ষতা দেখাতে যাবেন না।

মনে রাখবেন এই কথা ভাবা মানেই আপনি দুর্ঘটনা দিকে কয়েক ধাপ এগিয়ে গেলেন।

# করনারিং
মোটরসাইকেল কর্নারিং, এটি যেমন বিপদ জনক তেমনি রোমাঞ্চিত অভিজ্ঞতা বাইক রাইডিংএ । সকল অভিজ্ঞ বাইকার এই কথার সাথে একমত হবেন যে, কর্নারিং এর দক্ষতা অভিজ্ঞতা নির্ভর। যতই আপনি প্রেক্টিস করবেন ততোই আপনি পারদর্শী হয়ে উঠবেন।

তাই নতুনদের ছোট ছোট কর্নারিং এ পারদর্শী হয়ে কঠিন কর্নারিং এর দুঃসাহস দেখানো উচিৎ।

এর জন্য আপনি নিয়মিত প্র্যাকটিস করবেন, একবারে দক্ষ না হয়ে রাস্তায় বেবহার করতে যাবেন না।

#গন্তব্য নির্ধারণ
প্রথমে বাইক নিয়ে আপনি কোথায় যেতে চাচ্ছেন তার একটা ছক এঁকে নিন মনে মনে। এর পড়ে রাস্থায় চলার সময় নিজেকে সকল রাইডার এর পথ প্রদর্শক ভেবে সবচেয়ে ভালো, নিরাপদ ও সহজ পথ বেছে নিন।

বাইক চালানোর সময় কোন অবস্থায় বাস বা লরির মাঝ বড়াবড় চালাবেন না বা কোন যানবাহন কে ফলো করে চালাবেন না।

জ্যামের সময় আপনার সামনের যানবাহনের বামে ওথবা ডানে থাকবেন যেন সামান্য দৃষ্টি প্রসারিত করলেই সামনের পুরো পথ টুকু দেখা যায়।

প্রয়োজনে জ্যামের রাস্তায় মোড় নেবার সময় লুকিং গ্লাসের পাশাপাশি মাথা সামান্য ঘুরিয়ে নিজের চোখে দেখে নিতে পারেন।

# পাল্লা
বেশির ভাগ বাইক দুর্ঘটনা ঘটে পাল্লা দিয়ে চালানোর কারনে। দেখা যায় রাইডারের বাইকের চেয়ে কম শক্তিশালী কোন বাইক ওভারটেক করলেই মাথা আর ঠিক থাকে না। তাকে যে কোন ভাবেই হোক পিছনে ফেলতে হবেই।

না এই কাজ করা যাবে না।

আমি বেক্তিগত ভাবে অনেক বার এর প্রমান পেয়েছি যে সাভাবিক ভাবে চালালে, জারা পাল্লা দিয়ে বাইক চালায় তাদের তুলোনার আপনি বড়োজর ৫/৭ মিনিট পরে পৌঁছাবেন। এই ৫/৭ মিনিট এর জন্য কেন বেস্ত রাস্তায় নিজের জীবনকে ঝুকিতে ফেলবেন?

<<<<<<< HEAD

আজ আর না। আসা করছি নতুন রাইডার দের উপরের লেখা গুলা উপকারে আসবে।

আজ আর না। আসা করছি নতুন রাইডার দের উপরের লেখা গুলা উপকারে আসবে।

hello

1969eb7799f3370238602000f0c073e1cf2375e8